আলমগীর কবীর:
শুক্রবার (৩সেপ্টেম্বর২০২১ইং) সকালে গাজীপুরের টঙ্গীর চেরাগআলী-কলেজগেইট এলাকায়
(বিআরটি)বাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে এসে বলেন,পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল ও অন্যান্য মেগা প্রজেক্টের সঙ্গে আগামী বছরের ডিসেম্বর নাগাদ বিআরটি প্রকল্পের কাজ শেষ হলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে আর ভোগান্তি থাকবে না ।তিনি আরও বলেন,ড্রেনেজ সিস্টেম খারাপ থাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তবে বিআরটি প্রকল্পের কাজ এরই মধ্যে ৬৩ দশমিক ২৭ ভাগ শেষ হয়েছে। নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে কাজ চলমান থাকায় ভোগান্তি এই বর্ষাকালেই হবে,আর হবে না।
এসময় নির্মাণ কাজের সাময়িক যন্ত্রণাকে মেনে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন,বিআরটি প্রকল্প চালু হলে মহাসড়কের দুই পাশে প্রতি ঘণ্টায় ২০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা যাবে। গাজীপুর থেকে ঢাকা যেতে সময় লাগবে মাত্র ৩৫ মিনিট।
এই প্রকল্প ত্রুটিপূর্ণ কিনা ? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন,এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বারবার এই প্রজেক্ট পরিদর্শন করেছে।ডিজাইনের কোনো ত্রুটি থাকলে এডিবি অর্থায়ন করতো না। কাজটা শেষ হয়ে গেলে সব প্রশ্নের অবসান হবে।
বিআরটি প্রকল্প পরিদর্শন কালে মন্ত্রীর সঙ্গে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম,সেতু বিভাগের সচিব আবু বকর সিদ্দিক,সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুস সবুর,বিআরটি প্রকল্পের এমডি মো. শফিকুল ইসলাম,প্রকল্প পরিচালক মো.ইলিয়াস শাহ,ঢাকা জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সবুজ উদ্দিন খান,গাজীপুর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশরী মো. সাইফউদ্দিনসহ সড়ক ও সেতু বিভাগ এবং বিআরটি প্রজেক্টের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।